Facebook
লাইফস্টাইল সংবাদ : ছেলেদের সৌন্দর্যের অনেক বিষয়ের মধ্যে দাড়ি একটি। দাড়ি ছেলেদের অতি মাত্রাই আকর্ষণীয় করে তোলে। পুরুষালী বৈশিষ্ট্যকে প্রকাশ করে এই দাড়ি। কাউকে ভালোবাসার জন্য খুব বড় কোনো কারণের প্রয়োজন হয় না সব সময়। একেক জনের হিসাব একেক রকমের। অনেক ছেলে যেমন মেয়েদের রূপেই হুট করে মজে যায়, তেমনটা মেয়েদের ক্ষেত্রেও ঘটতে পারে। আর মজার বিষয়, ছেলেদের দাড়ি এখানে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। চকচকে কামানো নয়, বরং গালে ফুটে থাকা সুস্পষ্ট দাড়িওয়ালা কোনো ছেলের দিকেই টান অনুভব করে মেয়েরা। এমন ছেলেরা কেন মেয়েদের পছন্দের তালিকায় সবার ওপরে থাকে
আসুন জেনে নেই পুরুষের দাড়ি কেন নারীদের নজর কাড়ে।
গবেষণায়
কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে, ছোটবেলা থেকে অনেক নারী তার বাবা বা দাদা-নানার দাড়ি দেখে অভ্যস্ত হয়। আর প্রিয়জনের মুখের সেই সৌন্দর্যটা তারা অন্য পুরুষের মাঝেও খুঁজে বেড়ায়। তাদের ধারণা দাড়ির কারণে যেমন বাবা-দাদাকে সুন্দর লাগে তেমনি দাড়ি অন্য পুরুষকে ব্যক্তিত্বসম্পন্ন ও আকর্ষণীয় করে।
পুরুষালি বৈশিষ্ট্য
দাড়ির কারণে চেহারার ওপর আলাদা একটা রেখা দেখা যায়, যা পুরুষদের পুরুষালি বৈশিষ্ট্যকে প্রকাশ করে এটি নারীদের কাছে খুবই আকর্ষণীয়।এই আকর্ষণ বোধ থেকে নারীরা অবচেতন মনে পুরুষের প্রেমে পড়ে।
পরিণত মানুষ
দাড়ির কারণে একজন পুরুষকে অনেক বেশি পরিণত মনে হয়। আর নারীরা সাধারণত পরিণত পুরুষদের সঙ্গে সম্পর্ক জড়াতে পছন্দ করে। তারা নিজেকে তার কাছে নিরাপদ ও অনেক শক্তিশালী মনে করে।
দায়িত্বশীল ও সাহসী মানুষ
দাড়িওয়ালা পুরুষদের অনেক বেশি দায়িত্বশীল ও সাহসী মনে করেন নারীরা। তাদের কাছে থাকতে তারা নিরাপদ বোধ করে। এছাড়া তারা অনেক সাহসী হয়ে থাকে।
আকর্ষণ অনুভব
দাড়িওয়ালা পুরুষদের দেখলে অনেক বেশি আকর্ষণ অনুভব করে নারীরা। কারণ দাড়ি ছাড়া পুরোপুরি শেভ করা পুরুষদের তারা মনে করেন এরা শিশুতোষ! আর দাড়িওয়ালা পুরুষদের দেখতে পরিণত মনে হয়,তাদের প্রতি বেশি আকর্ষণ অনুভব করে নারীরা।
লাইফস্টাইল সংবাদ : হজমকারক হিসেবে পাকা ও কাঁচা পেঁপে খুবই জনপ্রিয়। পেঁপেতে পেপেইন নামক উপাদান থাকে যা প্রোটিনকে হজম করতে সাহায্য করে এবং সমগ্র পরিপাকতন্ত্র পরিষ্কার রাখে। পাকা পেঁপে অর্শরোগ ও কোষ্ঠকাঠিন্য রোগে হিতকর।
পেঁপে পুরুষের প্রোস্টেট গ্রন্থির ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। পাকা পেঁপে ভিটামিন ‘এ’-এর উৎকৃষ্ট উৎস। ভিটামিন ‘এ’ ধূমপানের কুফল এড়াতে সাহায্য করে, ফুসফুসের রোগের ঝুঁকি কমায়, শরীরের মেদ ঝরাতে সাহায্য করে, বয়সজনিত ক্ষীণদৃষ্টি রোগ প্রতিরোধ করে।
তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় পেঁপে কাঁচা বা পাকা যেটাই হোক থাকা ভালো।
লেখক: ত্বক, লেজার এন্ড এসথেটিক বিশেষজ্ঞ
লাইফস্টাইল সংবাদ : তরমুজ: ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে এবং চোখের নিচে কালো দাগ দূর করে।
আনারস: ত্বকের ছোপছোপ দাগ দূর করে।
চকলেট: এর কোকোতে থাকা পলিফেনল ত্বকের ক্ষত ও দাগ দূর করে।
গরম মশলা: ত্বকের সুরক্ষা প্রাচীর তৈরি করে।
আঙ্গুর: এর এন্টিঅক্সিডেন্ট ত্বককে ফ্রি রেডিক্যাল থেকে মুক্ত রাখে।
ব্রকলি: এর ভিটামিন-কে চোখের নিচের কালো দাগ দূর করে।
সূর্যমুখী তেল: এর লিনোলেইক এসিড ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে।
পেস্তা বাদাম: শুষ্ক ত্বকে এর ভিটামিন-ই আর্দ্রতা ফিরিয়ে আনে।
দুধ: এর ভিটামিন-ডি ত্বকের মসৃণতা বাড়ায় এবং বলিরেখা দূর করে।
গাজর: যাদের তৈলাক্ত ত্বক গাজরের ভিটামিন-এ তাদের ত্বকে তেল উৎপাদন কমিয়ে দেয়।
লাইফস্টাইল সংবাদ : প্রেম আর বিয়ে, জীবনের সম্পূর্ণ ভিন্ন দুটি অধ্যায়। একটায় যেমন দায়িত্ব নেই, আছে কেবল আনন্দ। আরেকটায় ঠিক তেমনই আছে ভালোলাগার পাশাপাশি দায়িত্ব নেয়ার বিষয়টাও। আর তাই প্রেমের বিয়ে হোক বা পারিবারিক, বিয়ের আগে নিজের হবু স্বামীকে কিছু প্রশ্ন অবশ্যই করা উচিত। বাসর রাতে অথবা বিয়ের আগে হবু স্বামীকে যে ১০টি প্রশ্ন অবশ্যই করবেন, চলুন এবার তাহলে জেনে নিই প্রশ্ন গুলো কি কি:
১)তুমি আমাকে কেনো ভালোবাসো?
এই প্রশ্নটা বলতে গেলে কেউই করেন না। কিন্তু এটাই সবচাইতে জরুরী। কেনো ভালোবাসেন তিনি আপনাকে? প্রথম জবাব যদি হয়- “তুমি অনেক সুন্দর”… তাহলে দ্বিতীয়বার ভাবুন। একজন মানুষ অনেক সুন্দর বলে তাকে ভালোবাসা আর যাই হোক সততার পর্যায়ে পড়ে না। তাহলে সময়ের সাথে সৌন্দর্য চলে গেলে ভালোবাসাও তখন ফুরিয়ে যাবে।
২) তুমি আমার সাথেই পুরো জীবনটা কাটাতে চাও কেনো?
সেই সাথে নিজেকেও প্রশ্ন করুন- আপনি তার সাথে পুরো জীবন কাটাতে চান কেনো? এবং তারপর মিলিয়ে দেখুন পরস্পরের জবাব। মানসিকতা মিলছে কি?
৩)সন্তানের বিষয়ে তোমার ভাবনা কি?
তিনি সন্তান সম্পর্কে কী ভাবেন, ভালোবাসার ফসল নাকি বংশ বৃদ্ধির হাতিয়ার? তাহার আজকাল সন্তান না হওয়াটাও খুব সাধারণ ব্যাপার। যদি সন্তান না হয় আপনাদের কোন কারণে, যদি কারণ অক্ষমতা থাকে, সেক্ষেত্রে তার মনোভাব কী হবে সেটা জেনে রাখা অত্যন্ত জরুরী।
৪)তোমার জীবনের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারটা কী?
এই ব্যাপারটাও জেনে রাখাটা খুব বেশি জরুরী। তাহলে আপনি জানতে পারবেন কোন বিষয়গুলোকে তিনি গুরুত্ব দেন আর কোথায় কখনো আপনার উচিত হবে না হস্তক্ষেপ করা।
৫)একদিন আমি এমন থাকবো না দেখতে, তখন কী হবে?
বয়সের ছাপ সবার চেহারাতেই পড়ে। এবং মেয়েদের ক্ষেত্রে অনেকটা আগে পড়ে। এই প্রশ্নের সৎ উত্তর পাবেন কিনা জানা নেই, তবে প্রশ্নটা অবশ্যই করুন।
৬)যদি কখনো আমার বড় অসুখ হয় তখন তুমি কী করবে?
এই প্রশ্নের জবাব আপনাকে সাহায্য করবে তাকে আরও ভালোভাবে বুঝতে। কোন ভুল ধারণা থাকবে না মনে।
৭)তুমি কি ওয়াদা করতে পারো যে দাম্পত্যে প্রতারণা করবে না?
এই ওয়াদা কেউ রক্ষা করতে পারবে কি পারবে না, সেটা ভবিষ্যতই বলে দেবে। কিন্তু কেউ যদি জীবনের শুরুতেই এই ওয়াদা করতে গড়িমসি করেন, বাকিটা আপনি নিশ্চয়ই আন্দাজ করতে পারছেন।
৮)জীবনের চড়াই উৎরাইতে আমি কোন ভুল করে ফেললেও কি পাশে থাকবে?
পুরো পৃথিবী যদি কখনো বিপক্ষে চলে যায়, একজন মানুষ অন্ধভাবে বিশ্বাস করে ও ভালোবেসে পাশে থাকবে আপনার, পৃথিবীতে এর চাইতে সুন্দর আর কিছুই হতে পারে না। এর চাইতে বেশি নিরাপদও না।
৯)বিয়ের পরও কি আমরা নিজ নিজ স্বপ্ন ও উদ্দেশ্য পূরণের জন্য কাজ করতে পারব?
বিয়ে মানেই জীবন ফুরিয়ে যাওয়া নয়। বিয়ে মানে নতুন একটি অধ্যায়ের শুরু। একটাই জীবন, সকলেরই আজন্ম লালিত কিছু স্বপ্ন থাকে। সেই স্বপ্নগুলোর কী হবে সেটা আগেই জেনে রাখা ভালো।
১০)আমাদের দাম্পত্যের ভবিষ্যৎ নিয়ে তুমি কী ভেবেছো?
একটু আগেই বললাম, দাম্পত্য মানে একটা নতুন অধ্যায়। আর জীবনের এই অধ্যায়ে চাই প্রচুর পরিকল্পনা। কোন অগ্রিম পরিকল্পনা ছাড়া দাম্পত্য কখনোই সফল হতে পারে না। আপনারও নিশ্চয়ই কিছু প্ল্যান আছে? তাহলে আগেই জেনে রাখুন হবু স্বামীর পরিকল্পনা।
লাইফস্টাইল সংবাদ : ত্বকের অনুজ্জ্বলতা নিয়ে যারা বিষণ্নতায় ভুগছেন, যারা বিভিন্ন স্কিন ব্রাইট করা প্রসাধনী ব্যবহার করেও ফল পাননি বরং ত্বকের আরও ক্ষতি করে ফেলেছেন তাদের জন্য একটি ন্যাচারাল স্কিন ব্রাইটেনিং স্ক্রাব হলো অ্যালোভেরার স্ক্রাব।
১ কাপ চিনি, হাফ কাপ অ্যালোভেরা জেল, ২ টেবিল চামচ লেবুর রস নিন। কাঁচের জারে সব উপাদান একসাথে নিয়ে আলতো করে মেশান। খেয়াল রাখুন মিশ্রণটি খুব বেশি নেড়ে চিনি অন্যান্য উপাদান মিলেমিশে গলিয়ে ফেলবেন না। পারফেক্ট স্ক্রাব রেডি করতে আপনি চাইলে উপাদানের পরিমাণ কমিয়ে বাড়িয়ে নিতে পারেন।
আরও পড়ুন: কোমল ত্বক পেতে করণীয়
স্ক্রাব তৈরি হয়ে গেলে আপনি আপনার মুখের ত্বক ও শরীরে খুব হালকা করে এই হোমমেড স্ক্রাব দিয়ে ম্যাসাজ করুন। কিছুক্ষণ এভাবে ম্যাসাজ করে এই স্ক্রাব মুখে অল্প সময় রেখে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এই স্ক্রাব আপনি সপ্তাহে ২\৩ দিন ব্যবহার করুন। নিয়ম মেনে ব্যবহার করলে অল্পদিনে আপনি ফলাফল দেখতে পাবেন।
চিনি আপনার ত্বকের ডেডসেল রিমুভ করে স্কিন ব্রাইট করবে ও ক্লিন লুক দেবে। অ্যালোভেরা ত্বক ডিপক্লিন করবে, ময়েশ্চারাইজ করবে ও এটির সৌন্দর্য বর্ধক উপাদানসমূহ ত্বকের কোমলতা বাড়িয়ে তুলবে। লেবুর রস আপনার ত্বকের স্পট রিমুভ করবে, স্কিন টোন লাইট করবে ও ক্লিন ন্যাচারাল ক্লিন করবে।
চেষ্টা করুন আপনার ত্বক পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে, সারাদিন যদি বাইরে থাকেন ঘরে ফিরে অবশ্যই ত্বক পরিষ্কার করুন।
আরও পড়ুন: ছেলেদের ত্বক পরিচর্যা
মুখে যাতে করে দ্রুত বলিরেখা বা রিংকেল না আসতে পারে এর জন্য ঘরোয়াভাবে অ্যান্টি-এজিং ফেসমাস্ক করে ইউজ করুন।
মুখে মেকআপ নিয়ে ঘুমিয়ে যাবেন না। আলসেমি না করে ঘুমানোর আগে মেকআপ রিমুভার দিয়ে বা ভালোভাবে পানি দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করে ঘুমান।
ত্বক উজ্জ্বল করতে স্কিনকে ভেতর থেকে পুষ্টি দিতে তাজা ফল আর শাকসবজি খান।
লাইফস্টাইল সংবাদ : চারপাশের সকলের সাথে যোগাযোগ করার ক্ষেত্রে আমাদের প্রত্যকের আলাদা কিছু গুণ রয়েছে। সাধারণত আমাদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে আমাদের আচরণ নির্ধারিত হয়ে থাকে। যেখানে আমরা সকলেই আলাদা স্বভাব এবং চরিত্রের অধিকারী সেখানে কেউ হয়ে থাকি খুব চুপচাপ, আবার কেউ কথা কথা বলতে খুব ভালোবাসি! কেউ হয়তো ঘুরতে ভালোবাসি, অথবা কেউ ভালোবাসি ঘরে বসে বই পড়তে। তবে এতো বৈচিত্র্যের ভেতরে কিছু সাধারণ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য থাকে সকলের মাঝে যা কিনা অনেক সময় নিজেদের ভালোবাসার সম্পর্কগুলোর প্রতি হুমকি হয়ে দাঁড়ায়।
একটা ভালোবাসার সম্পর্কের ক্ষেত্রে চাওয়া-পাওয়া এবং প্রত্যাশা থাকে দু’দিক থেকেই অনেক বেশী। প্রতিটা সময়ে সকলে আশা করে থাকেন অপরপক্ষ থেকে যেন নিজের মনের মতো করে সবটুকু পাওয়া যায়। কিন্তু সকলের মাথায় এই চিন্তাটাও থাকা দরকার- আমরা নিজেরা অপরপক্ষকে ঠিকভাবে বুঝতে পারছি তো? সে কী চাচ্ছেন অথবা কী অপছন্দ করছেন সেটা আমরা জানতে পারছি তো?
একটা ভালোবাসার সম্পর্কের ক্ষেত্রে উভয় পক্ষ থেকেই ভুল হতে পারে। তবে মেয়েদের দিক থেকে কিছু সাধারণ ভুল হয়ে থাকে বলে অনেক ক্ষেত্রেই ভালোবাসার সম্পর্কে নানান ধরণের সমস্যা সৃষ্টি হয়। তেমনই কিছু ভুল তুলে ধরা হলো।
(1) মেয়েরা নিজের মূল্য বুঝতে চান না
বেশীরভাগ মেয়েরাই খারাপ ছেলেদের প্রতি বেশী আকৃষ্ট হয়ে থাকেন। এমনকি অনেকেই আরেকটি ভালোবাসার সম্পর্কে জড়িত ছেলেদেরকে পছন্দ করে থাকেন। কিন্তু তারা নিজেরা নিজেদের প্রশ্ন করতে ভুলে যান, তারা আসলে কি চান! তারা নিজেদের মূল্য দিতে ভুলে যান এবং নিজেদের তারা খুব ছোট ভেবে থাকেন। বেশীরভাগ সময়ে মেয়েরা আতংকে থাকেন এই ভুল ধারণা ভেবে যে, তাদেরকে কখনোই কেউ ভালোবাসবে না!
(2) অনেক মেয়েই সঙ্গীর ব্যক্তিগত ব্যাপারকে সম্মান করেন না
পুরুষরা সাধারণত তাদের কঠিন এবং খারাপ সময়ে খুব চুপচাপ হয়ে যান এবং সেই বিষয় নিয়ে কথা বলতে অপছন্দ করেন এবং চুপচাপ থেকে সেই সমস্যা নিয়ে কাজ করে সমাধান করতে পছন্দ করেন। কিন্তু মেয়েদের ক্ষেত্রে সেই ব্যপার একদম ভিন্ন। তারা তাদের চান তাদের সঙ্গীরা যেন তাদের সমস্যা নিয়ে কথা বলেন, তাকে জানান। অনেক ভুল বোঝাবুঝি এখান থেকেই শুরু হয়।
(3) সঙ্গীকে বদলানোর চেষ্টা করেন মেয়েরা
আপনার পছন্দের মানুষটার সাথে ভালোবাসার সম্পর্কে যেতে চাইলে, তিনি যেমন তেমনভাবেই তাকে গ্রহণ করা উচিৎ। তার ছোটখাটো কোন অভ্যাস বদলাতে চাইলে প্রথমে আপনি তাকে যত্ন সহকারে বোঝাতে পারেন। অতিরিক্ত সমালোচনা করলে তার মনে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হবে। বরং তাকে বুঝিয়ে এবং তাকে অনুপ্রাণিত করে তার বাজে অভ্যাস বদলাতে সাহায্য করতে পারেন আপনি।
(4) সম্পর্কে খুব দ্রুত এগোতে চান অনেকেই
যে কোন সম্পর্কেই সকলের উচিৎ ধীরে সুস্থে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া। ভালোবাসার ক্ষেত্রেও এই কথা প্রযোজ্য তো বটেই বরং এক্ষেত্রে মেয়েদের উচিৎ আরো বেশী সময় নিয়ে তাদের সঙ্গীকে বোঝা। বেশীরভাগ সময়ে মেয়েরা যে ভুলটা করেন, খুব অল্প সময়ের মাঝেই তারা ভালোবাসার মানুষটার প্রতি মানসিকভাবে সম্পূর্নভাবে নির্ভরশীল হয়ে পড়েন। কিন্তু অত অল্প সময়ে তিনি হয়তো জানতেও পারলেন না, যার সাথে মানসিকভাবে জড়িয়ে পড়ছেন, তিনি তার জন্যে সঠিক মানুষ কি না!
(5) অনেক বেশী আশা করেন
বেশীরভাগ নারীরা সম্পর্কে থাকা অবস্থায় অনেক বেশী আশা এবং প্রত্যাশা করে থাকেন তাদের সঙ্গীদের কাছ থেকে। তবে সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় যখন দেখা যায় যে, তাদের বেশীরভাগ প্রত্যাশা খুব কাল্পনিক ধাঁচের হয় অথবা সিনেমার মতো হয়। তারা বুঝতে চেষ্টা করেন না যে, তাদের সঙ্গী বাস্তবতার সাথে লড়াই করে চলা একজন মানুষ।
ভালোবাসার সম্পর্ক হয়ে থাকে অনেক বেশী প্রতিকূল অবস্থা পাড়ি দেওয়ার সময় একে অন্যের সহযাত্রী হওয়ার জন্য। একে অন্যের উপর অকারণে প্রত্যাশার চাপ বাড়িয়ে দেওয়ার জন্যে নয়।
(6) অন্যের সম্পর্কের সাথে তুলনা
আপনার জীবন এবং আপনার সম্পর্ককে অন্যের সম্পর্কের সাথে তুলনা করবেন না কখনোই। কারণ সকলের জীবন ধারা এবং সম্পর্কের ধরন ভিন্ন।
(7) নিজের খেয়াল রাখতে ভুলে যান
সম্পর্কে থাকাকালে অনেক সময় মেয়েরা তাদের নিজের প্রতি যত্ন নেওয়ার কথা, নিজের প্রতি খেয়াল রাখার কথা ভুলে যান। অথচ, প্রত্যেক মানুষের উচিৎ নিজের প্রতি সবসময় যত্নশীল থাকা।
সূত্র: ব্রেইন আর্টিকেলস